বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনার অনুমোদন পেল স্টারলিংক, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। বিডা থেকে নিবন্ধন সম্পন্ন করে তারা এখন দেশের যেকোনো প্রান্তে উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছাতে প্রস্তুত। সাবমেরিন কেব্লনির্ভর ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা দূর করে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট প্রযুক্তি হতে
এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রযুক্তির পদক্ষেপ সব সময়ই অগ্রসরমাণ ছিল। একদিন সেই পদক্ষেপ যখন অনলাইন হলো, তখন প্রযুক্তি হাঁটা থেকে ছোটা শুরু করল। সেই ছুটে চলাটা বিস্ময়কর। উদ্বেলিত হলো গোটা বিশ্ব। প্রযুক্তির হাত ধরল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। সঙ্গে অবাধ তথ্যপ্রবাহ। ব্যস! পুরোনো সব প্রযুক্তি ছাপিয়ে নেতৃত্বের আসনে ত
একসময় বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিল নিয়ে সারা দেশের গ্রাহকদের অভিযোগ ছিল। সর্বশেষ করোনার সময়ও এ অবস্থা তৈরি হয়েছিল। সে সময় গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে চারটি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির প্রায় ৩০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছিল বিদ্যুৎ বিভাগ গঠিত টাস্কফোর্স। এতেও যে অবস্থার কোনো পরিবর্
ঘটনাটা ভয়াবহ। সরকার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ থেকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য দেদার বিক্রি হয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে, যেখানে কোনো হাট বসার জন্য মানুষের ভিড় থাকে না। প্রযুক্তির বদৌলতে অসৎ মানসিকতার সরকারি লোকজ